থেরাপিউটিকস -১
নতুন করোনা ভাইরাস সমাচার - ১
যখনই রোগটা কারো দেহে সংক্রমিত হয় তখনই তার দেহে কিছু উপসর্গ দেখা দেয়। সাধারণ ফ্লুতে যেসব লক্ষণ যেমন সর্দি, কাশি, জ্বর, শরীর ব্যথা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়। উপসর্গ দেখা দিলেই তাদেরকে সম্ভাব্য COVID-19 এর রোগী মনে করা হয়। তাদেরকে তখন কোয়ারানটাইনে রাখা হয়, প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়, আসলে সার্স করোনা ভাইরাস-২ তে আক্রান্ত কিনা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায়।
কিছু রোগী জটিলাকার ধারণ করে, তাদের নিউমোনিয়া দেখা দেয়। নিউমোনিয়াও মৃদু (mild), মধ্যম (moderate), মারত্মক ভাবে (severe) দেখা দিতে পারে। পরবর্তীতে তাদের অনেকের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় - তাদেরকে একিউট রেসপাইরেটরি সিন্ড্রোমে আক্রান্ত রোগী বলা হয়।
রোগীর শ্বাসকষ্ট হতে থাকে, ফলে রক্তের মধ্যে অক্সিজেনের স্বল্পতা দেখা দেয়। ইনফেকশনের কারনে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্লাড প্রেসার কমে যায়, হার্ট রেট বেড়ে যায়, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হতে থাকে, অনেক সময় রোগী সেপ্টিক শকে চলে যায়। এটা খুবই ভয়াবহ অবস্থা, অনেকসময় রোগী আর চিকিৎসার পর্যায়ে থাকে না। ইনটেন্সিভ কেয়ারে থাকার পরও বিরাট সংখ্যক রোগী মারা যায়।
রোগীর শ্বাসকষ্ট হতে থাকে, ফলে রক্তের মধ্যে অক্সিজেনের স্বল্পতা দেখা দেয়। ইনফেকশনের কারনে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্লাড প্রেসার কমে যায়, হার্ট রেট বেড়ে যায়, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হতে থাকে, অনেক সময় রোগী সেপ্টিক শকে চলে যায়। এটা খুবই ভয়াবহ অবস্থা, অনেকসময় রোগী আর চিকিৎসার পর্যায়ে থাকে না। ইনটেন্সিভ কেয়ারে থাকার পরও বিরাট সংখ্যক রোগী মারা যায়।
রোগীর প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে অর্থাৎ তার লক্ষণ মৃদুভাবে থাকলে হাসপাতালে নেয়ার দরকার হয় না। সেসব রোগীকে আলো-বাতাসপূর্ণ একটা কক্ষে রাখতে হবে, এবং সে রুমে সেবাকাজে নিয়োজিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ প্রবেশ করবে না। রোগী হাঁচি কাশি দেয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পড়ে থাকবে। যে সেবা করবে তাকেও প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। রোগীর যদি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় তবে তাকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা দেয়া যাবে না, তাদেরকে তখন হাসপাতালে নিতে হবে।
সাধারণ মানুষকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে তারা এ রোগ থেকে বেঁচে থাকতে পারে।
- সর্দিকাশিতে আক্রান্ত যেকোন মানুষ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কারন আপনি জানেন না সে নতুন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কি না। সর্দিকাশিতে আক্রান্ত রোগীকে কম্পক্ষে ১৪ দিন পর্যবেক্ষনে রাখতে হবে।
- সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ার অভ্যাস করতে হবে, অথবা এলকোহলযুক্ত হ্যান্ড রাব দিয়ে হাত মাখতে হবে।
- নাক, মুখ বা চোখে হাত দেয়া যাবে না। অবশ্যই হাত দেয়ার আগে হাত যথাযথ পরিস্কার করতে হবে।
- সর্দিকাশিতে আক্রান্ত যেকোন মানুষ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কারন আপনি জানেন না সে নতুন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত কি না। সর্দিকাশিতে আক্রান্ত রোগীকে কম্পক্ষে ১৪ দিন পর্যবেক্ষনে রাখতে হবে।
- সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ার অভ্যাস করতে হবে, অথবা এলকোহলযুক্ত হ্যান্ড রাব দিয়ে হাত মাখতে হবে।
- নাক, মুখ বা চোখে হাত দেয়া যাবে না। অবশ্যই হাত দেয়ার আগে হাত যথাযথ পরিস্কার করতে হবে।
রোগ সংক্রমণ রোধ করতে তিনটি বিষয় অবশ্যই করতে হবে -
- রোগীকে আইসোলেট করা,
- সন্দেহযুক্ত রোগীকে কোয়েরেন্টাইনে রাখা।
- এবং সুস্থ মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়িয়ে তাদেরকে অসুস্থ মানুষের সংস্পর্শ থেকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা।
- রোগীকে আইসোলেট করা,
- সন্দেহযুক্ত রোগীকে কোয়েরেন্টাইনে রাখা।
- এবং সুস্থ মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়িয়ে তাদেরকে অসুস্থ মানুষের সংস্পর্শ থেকে বাঁচিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা।
---------
ভাইরাসজনিত রোগ নিয়ন্ত্রনে অতীতে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কার্যকারি ভূমিকা রেখেছে। ইতিহাসের পাতায় তার নজির বহু। দৈনন্দিন চিকিৎসা জীবনেও বহু ভাইরাসজনিত রোগী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় দ্রুত আরোগ্য হতে দেখি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো সরকারী নীতি নির্ধারক মহলে আমাদের এই বার্তা আমরা পৌঁছাতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছি। তারপরও ভাল কিছুর করার স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা চালাই।
ভাইরাসজনিত রোগ নিয়ন্ত্রনে অতীতে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কার্যকারি ভূমিকা রেখেছে। ইতিহাসের পাতায় তার নজির বহু। দৈনন্দিন চিকিৎসা জীবনেও বহু ভাইরাসজনিত রোগী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় দ্রুত আরোগ্য হতে দেখি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো সরকারী নীতি নির্ধারক মহলে আমাদের এই বার্তা আমরা পৌঁছাতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছি। তারপরও ভাল কিছুর করার স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন বাস্তবায়নে প্রচেষ্টা চালাই।
করোনা বিষয়ক হোমিওপ্যাথিক পরামর্শ জানতে আমাকে নক করতে পারেন।
Mohammad Mohshinuzzaman BHMS, (1st place)
01712079617
Mohammad Mohshinuzzaman BHMS, (1st place)
01712079617
No comments:
Post a Comment